১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম | শরীরের জন্য উপকারী

আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো ১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম যা শরীরের জন্য উপকারী সম্পর্কে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যারা ঘুমের সমস্যায় আক্রান্ত। আজকের পোস্টে আপনাদের উদ্দেশ্যে ১৫ টি ঔষধের নাম সম্পর্কে জানাবো যা ঘুমের জন্য ডাক্তাররা প্রেসক্রাইব করে থাকে।
১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম যা শরীরের জন্য উপকারী
১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম যা শরীরের জন্য উপকারী

তাহলে চলুন জেনে নেই ১৫ ধরনের ঘুমের ঔষধ সম্পর্কে।

১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম

আমাদের বর্তমান জেনারেশনের প্রায় সবাই আমরা রাত জেগে পড়াশোনা করি, অনলাইনে কাজ করি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে রাতকে বেছে নেই। সারারাত জাগলে আমাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিভ্রান্তি, বিষন্নতা, দুর্বলতা, মানসিক অশান্তি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। নিম্নে ১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম যা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী এমন বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করা হলো। 
যার কারনে আমরা তখন ডাক্তারের শরনাপন্ন হই এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা ওষুধ সেবন করে থাকি। ঘুমের ক্ষেত্রে ডাক্তার বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সাজেশন করতে পারে। তার মধ্যে আজকের আমরা ১৫টি ঘুমের ওষুধ সম্পর্কে জানবো। নিম্নে ১০ ওষুধের ব্যবহার, সেবনের নিয়মাবলী এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

Rivotril – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১)

এই ওষুধ প্রধানত প্যানিক ডিসঅর্ডার এর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে। রিভোট্রিল ওষুধ খেলে মস্তিষ্কে অবসন্নতা দেখা দেয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন। অনেকদিন যাবত এই ধরনের সমস্যায় ভোগায় পর আমরা ঘুমের ওষুধ সেবন করে থাকি। আমরা অনেকেই এই রিভোট্রিল ওষুধ সেবন করে থাকি।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ১ মিলিগ্রাম ৩ দিন পর পর।
  • প্যানিক ডিসঅর্ডার এর ক্ষেত্রে – ১ মিলিগ্রাম ৩ দিন পর পর।
  • বয়স ১-৬ বছর – ০.৩ মিলিগ্রাম ৩ দিন পর পর।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • খিচুনীর সমস্যা দেখা দেয়।
  • মাথাঘোরার সমস্যা দেখা দেয়।
  • বিষন্নতা দেখা দেয়।
  • স্মৃতি লোপ পেয়ে থাকে।
  • যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
  • বুক ধড়ফড় এর মত সমস্যা দেখা দেয়।

Frenxit – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (২)

আমাদের ঘুমের সমস্যা দূর করতে আমরা এই ঔষধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও দুশ্চিন্তার সমস্যা, বিষন্নতা, উদাসীনতা, হতাশা ইত্যাদি সমস্যা সমাধান করার জন্য আমরা এই ওষুধ সেবন করতে পারি। যারা অনেকদিন যাবত ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা চাইলে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – দিনে ২ টি
  • বয়স্কদের ক্ষেত্রে – দিনে ১ টি।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • খিচুনীর সমস্যা দেখা দেয়।
  • মস্তিষ্কের সাধারন কার্যক্ষমতা কমে যায়।
  • শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয়।

Triptin – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৩)

ট্রিপসিন এই ওষুধটি মূলত শিশুদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেসকল শিশু অনেক রাত জেগে থাকে তাদের জন্য এই ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়। তাছাড়া শিশুদের মাইগ্রেনের সমস্যা, বিষন্নতা, হতাশা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই ওষুধটি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • বিষন্নতায় ভুগে থাকলে – ৭৫ মিলিগ্রাম দিনে ১ বার।
  • নিশাচর হয়ে থাকলে – ১০ এমজি দিনে ১ বার।
  • মাইগ্রেনের সমস্যায় – ১০০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন।
  • টেনশনের জন্য – ১০ এমজি দিনে ৩ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে।
  • মুখ শুকিয়ে থাকে।
  • হাইপারটেনশন সৃষ্টি হয়।
  • ত্বকে র‍্যাশ দেখা দেয়।
  • ওজন কমে যায়।
  • ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দেয়।

Disopan – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৪)

ডিসোপ্যান ওষুধটি বিশেষ করে খিচুনীর সমস্যার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়া আমাদের মধ্যে যারা ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকি তারা চাইলে এই ওষুধটি সেবন করতে পারি। আমাদের শরীর থেকে ক্লান্তি, বিষন্নতা এবং ঘুমের সমস্যা দূর করতে এই ওষুধ অনেক সাহায্য করে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিলিগ্রাম ৩ দিন পর পর।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ গ্রাম দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • চোখের নড়াচড়া অস্বাভাবিক হয়ে যায়।
  • সব কাজে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।
  • বিষন্নতা দেখা দিতে পারে।
  • লিবিডো বৃদ্ধি পায়।

Tenil – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৫)

টেনিল ওষুধটি মূলত আমাদের মানসিক অশান্তি, খিচুনী, মুত্রনালীর সমস্যা, হাপানি এবং ঘুমের সমস্যার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে এই ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ১ মিলিগ্রাম দিনে ১ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.১ গ্রাম দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • পেশী দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
  • ক্লান্তি দেখা দিতে পারে।
  • বিভ্রান্তির সমস্যা দেখা দেয়।
  • মাথাব্যথার মত সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে।

Amilin – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৬)

এমিলিন ওষুধটি মূলত বিষন্নতা এবং মাইগ্রেনের সমস্যার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। আমাদের বিষন্নতা এবং মস্তিষ্কের বিভিন্ন সমস্যার কারনে মাথায় সমস্যা দেখা দেয় এবং আমাদের ঘুমে ব্যঘাত ঘটে। যার কারনে আমরা স্বাভাবিক জীপনযাপন করতে ব্যর্থ হই। এই সমস্যা দূর করতে আমরা এমিলিন ওষুধটি সেবন করতে পারি।
সেবনের নিয়মাবলী
  • বিষন্নতায় ভুগে থাকলে – ৭৫ মিলিগ্রাম দিনে ১ বার।
  • নিশাচর হয়ে থাকলে – ১০ এমজি দিনে ১ বার।
  • মাইগ্রেনের সমস্যায় – ১০০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন।
  • টেনশনের জন্য – ১০ এমজি দিনে ৩ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে।
  • মুখ শুকিয়ে থাকে।
  • হাইপারটেনশন সৃষ্টি হয়।
  • ত্বকে র‍্যাশ দেখা দেয়।
  • ওজন কমে যায়।
  • ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দেয়।

Sedil – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৭)

সেডিল ওষুধটি মূলত আমাদের অতিরিক্ত উদ্বেগ, উত্তেজনা, ভয় ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও চাপমুক্ত থাকা, খিচুনীর সমস্যা সমাধানে এই ওষুধটি সেবন করা হয়ে থাকে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • উদ্বেগের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ৩ বার।
  • অনিদ্রার ক্ষেত্রে – ১০ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
  • আতঙ্কের ক্ষেত্রে – ৫ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • অতিরিক্ত সেবন করলে নিদ্রাহীনতা দেখা দেয়।
  • মাথা ঘোরার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • মাথাব্যথা হয়ে থাকে।

Arotril – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৮)

এরোট্রিল ওষুধটি মূলত আমাদের মানসিক অশান্তি, খিচুনী, মুত্রনালীর সমস্যা, হাপানি এবং ঘুমের সমস্যার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যারা অনেকদিন যাবত ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা চাইলে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ২ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • কাপুনির সমস্যা দেখা দেয়।
  • বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।
  • বিষন্নতা দেখা দেয়।
  • অনিদ্রার সমস্যা সৃষ্টি হয়।

Rivo – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (৯)

রিভো ওষুধটি মূলত আমাদের অতিরিক্ত উদ্বেগ, খিচুনী, আক্রমণাত্মক ভাব ইত্যাদি রোধ করতে সেবন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও যারা অনেকদিন যাবত ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা এই ওষুধটি সেবন করতে পারেন। ঘুমের সমস্যা দূর করতে এই ওষুধ সেবন করা হয়ে থাকে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ২ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • কাপুনির সমস্যা দেখা দেয়।
  • বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।
  • বিষন্নতা দেখা দেয়।
  • অনিদ্রার সমস্যা সৃষ্টি হয়।

Clonatril – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১০)

কোনাট্রিল ওষুধটি মূলত আমাদের প্যানিক ডিসঅর্ডার এর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে। এই ওষুধ খেলে মস্তিষ্কে অবসন্নতা দেখা দেয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন। অনেকদিন যাবত এই ধরনের সমস্যায় ভোগায় পর আমরা ঘুমের ওষুধ সেবন করে থাকি।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ২ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • কাপুনির সমস্যা দেখা দেয়।
  • বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।

Brozep – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১১)

আমাদের মধ্যে অনেকেই মানসিক অশান্তি, অতিরিক্ত উত্তেজনা, হাইপারটেনশন, খিচুনী, মুত্রনালীর বিভিন্ন সমস্যা, মাথাব্যথা, হাপানি ইত্যাদির মত সমস্যায় ভুগে থাকি। এছাড়াও আমরা অনেকেই ঘুমের সমস্যায় আক্রান্ত। এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা ব্রোজেপ ওষুধটি সেবন করতে পারি।
সেবনের নিয়মাবলী
  • বয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ১ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • শরীরে ক্লান্তি দেখা দেয়।
  • পেশী দুর্বল হয়ে পড়ে।
  • বিভ্রান্তির সমস্যা দেখা দেয়।
  • মাথাব্যথার সমস্যা দেখা দেয়।

Laxyl – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১২)

লেক্সিল ওষুধটি মূলত আমাদের মানসিক অশান্তি, খিচুনী, মুত্রনালীর সমস্যা, হাপানি এবং ঘুমের সমস্যার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যারা অনেকদিন যাবত ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা চাইলে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ২ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • শরীরে ক্লান্তি দেখা দেয়।
  • পেশী দুর্বল হয়ে পড়ে।
  • মাথাব্যথার সমস্যা দেখা দেয়।

Mapez – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১৩)

মাপেজ ওষুধটি মূলত আমাদের মানসিক অশান্তি, খিচুনী, মুত্রনালীর সমস্যা, হাপানি এবং ঘুমের সমস্যার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনেকদিন যাবত ঘুমের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা চাইলে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন।
সেবনের নিয়মাবলী
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে – ১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে – ০.০১ মিগ্রা দিনে ২ বার।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • চোখের নড়াচড়া অস্বাভাবিক হয়ে যায়।
  • সব কাজে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।
  • পেশী দুর্বল হয়ে পড়ে।

Diazimet – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১৪)

ডায়াজিমেট ওষুধটি মূলত আমাদের অতিরিক্ত উত্তেজনা, ভয়, উদ্বেগ, খিচুনী ইত্যাদির মত সমস্যা দূর করতে সেবন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও আমাদের ঘুমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই ওষুধটি সেবন করা হয়ে থাকে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • উদ্বেগের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ৩ বার।
  • অনিদ্রার ক্ষেত্রে – ১০ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
  • আতঙ্কের ক্ষেত্রে – ৫ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • অতিরিক্ত সেবন করলে নিদ্রাহীনতা দেখা দেয়।
  • মাথা ঘোরার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • মাথাব্যথা হয়ে থাকে।

Sedapen – পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম (১৫)

সেডাপেন ওষুধটি মূলত আমাদের অতিরিক্ত উত্তেজনা, ভয়, উদ্বেগ, খিচুনী, অনিদ্রা ইত্যাদির মত সমস্যা দূর করতে সেবন করা হয়ে থাকে।
সেবনের নিয়মাবলী
  • উদ্বেগের ক্ষেত্রে – ২ মিগ্রা দিনে ৩ বার।
  • অনিদ্রার ক্ষেত্রে – ১০ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
  • আতঙ্কের ক্ষেত্রে – ৫ মিগ্রা রাতে ঘুমানোর সময়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • অতিরিক্ত সেবন করলে নিদ্রাহীনতা দেখা দেয়।
  • মাথা ঘোরার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • মাথাব্যথা হয়ে থাকে।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা ১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম সম্পর্কে জানলাম। আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। একটি কথা বলার ছিল তা হলো, এই ঔষধগুলো আমাদের ঘুমের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
তবে অনেকে আছে যারা ঘুমের ঔষধ নেশা হিসেবে গ্রহন করে। এই কাজটি মোটেও ঠিক না। আশা করি আপনাদের মধ্যে এই কাজটি কেউ করবে না। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আর নিয়মিত এই ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলোও করুন।

Leave a Reply