গাজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয়

গাজা (ক্যানাবিস- Cannabis sativa L.) নামে পরিচিত যা একটি মাদক দ্রব্য অর্থাৎ এই গাছের পাতা, ডাল, ও ফুল থেকে তৈরি হয়। এটি সিগারেটের ভিতর পুরে অথবা কলকের ভিতর পুরে অনেকই সেবন করে থাকে। 

গাজা খেয়ে দুধ খেলে সাধারণত কোনো ক্ষতি হয় না। তবে, কিছু সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, যেমন:

১. হজম সমস্যা: গাজার উচ্চ ফাইবার গ্লুকোসিনোলেটের সাথে দুধের ল্যাকটোজ একসাথে মিশে হজমে অস্বস্তি, পেট ফাঁপা, বমি বমি ভাব, বা ডায়রিয়া হতে পারে।

২. পুষ্টি শোষণে বাধা: গাজার ফাইবার কিছু খনিজ পদার্থ, যেমন ক্যালসিয়াম ও আয়রনের শোষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

৩. অ্যালার্জির ঝুঁকি: যারা গাজা বা দুধের প্রতি অ্যালার্জিক তাদের অ্যালার্জির লক্ষণগুলি আরও তীব্র হতে পারে।

৪. ঔষধের সাথে মিথস্ক্রিয়া: কিছু ঔষধের সাথে গাজা বা দুধের মিথস্ক্রিয়া হতে পারে।

তবে, এসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুবই বিরল এবং ব্যক্তিভেদে এর তীব্রতা ভিন্ন হতে পারে।

Read More বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে সাহিত্যের উদ্দেশ্য কি

গাজার নেশা কাটানোর উপায়
গাজার নেশা কাটানোর উপায়

গাজার নেশা কাটানোর উপায়:

খাবার:

  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার: ভিটামিন সি গাজার নেশার লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে। কমলালেবু, আঙ্গুর, ব্রকলি, এবং পেঁপে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার।
  • পানি: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয় এবং নেশার লক্ষণগুলি কমতে সাহায্য করে।
  • প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, এবং ডাল প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। প্রোটিন শরীরে শক্তির সরবরাহ করে এবং নেশার লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে।
  • বাদাম ও বীজ: বাদাম ও বীজে থাকে অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং নেশার লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে।

অন্যান্য উপায়:

  • ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয় এবং নেশার লক্ষণগুলি কমতে সাহায্য করে।
  • ধ্যান: ধ্যান মনকে শান্ত করে এবং নেশার লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে।
  • পরামর্শ: একজন মনোবিজ্ঞানীর সাথে পরামর্শ করলে নেশা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য পাওয়া যায়।

সতর্কতা:

  • গাঁজা বানানো ও সেবন অনেক দেশে অবৈধ।
  • গাঁজা সেবনের ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • গাঁজা সেবনের ফলে মানসিক বিকার দেখা দিতে পারে।
  • তাই গাজা না খাওয়াই ভাল।
  • এতে পরিবার ও সমাজের ভিতর নানা সমস্যার সৃস্টি হতে পারে।
  • বাংলাদেশ সহ অনেক দেশেই গাজা নিষিদ্ধ
  • আপনার সন্তান রা যাতে গাজায় আসক্ত না হয় সেদিক খেয়াল রাখতে হবে। 

২৩০+ গুরুত্বপূর্ণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কুইজ প্রশ্ন উত্তর

ইসলামে মাদকদ্রব্যের নিষেধাজ্ঞা কি? 

মাদকদ্রব্য ব্যবহার ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কুরআন ও হাদিসে মাদকদ্রব্য ব্যবহারকে হারাম ও কবীরা গুনাহ বলা হয়েছে।

কুরআনে মাদকদ্রব্যের নিষেধাজ্ঞা:

  • সূরা আল-মা’ইদা, আয়াত ৯০:মদ, জুয়া, মূর্তিপূজা এবং ভাগ্যের তীর – এ সকলই শয়তানের কাজ। তোমরা এ সকল থেকে দূরে থাকো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।
  • সূরা আন-নিসা, আয়াত ২৯:তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ করো না এবং মিথ্যা অপবাদ দ্বারা পরের সম্পদ গ্রাস করো না। আর আল্লাহর যা কিছু দান করেছেন তা হজম করো না, তা তোমাদের জন্য পাপ।

হাদিসে মাদকদ্রব্যের নিষেধাজ্ঞা:

  • নবীজি (সা.) বলেছেন, “সকল মাদকদ্রব্য হারাম।” (সহীহ মুসলিম)
  • রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি মাদকদ্রব্য পান করে, আল্লাহ তার চল্লিশ দিনের নামাজ কবুল করেন না।” (তিরমিযী)

নেশাদ্রব্য থেকে দূরে থাকার জন্য ইসলামিক বিধান ও নিয়ম:

  • ঈমান ও তাকওয়া: ঈমান ও তাকওয়া বৃদ্ধি করলে মাদকদ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ কমে যায়।
  • হালাল রুজির অর্জন: হালাল রুজির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করলে মাদকদ্রব্যের প্রতি আগ্রহ কমে।
  • পরিবার ও সমাজের তত্ত্বাবধান: পরিবার ও সমাজের তত্ত্বাবধানে থাকলে মাদকদ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ কমে যায়।
  • নেশাদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন: নেশাদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করলে তা থেকে দূরে থাকার আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
  • নেশাগ্রস্তদের প্রতি সহানুভূতি ও সাহায্য: নেশাগ্রস্তদের প্রতি সহানুভূতি ও সাহায্য প্রদান করলে তাদের পুনর্বাসনে সহায়তা হয়।

মাদকদ্রব্য থেকে দূরে থাকার জন্য কিছু ব্যবহারিক পদক্ষেপ:

  • মাদকদ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ এড়িয়ে চলা: যেসব পরিবেশে মাদকদ্রব্য সেবন করা হয় সেসব পরিবেশ এড়িয়ে চলা।
  • মাদকদ্রব্য সেবনকারী বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা: মাদকদ্রব্য সেবনকারী বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে তাদের প্রভাবে নেশায় আসক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
  • অবসর সময়ে ইতিবাচক কর্মকাণ্ডে ব্যয় করা: অবসর সময়ে খেলাধুলা, শিল্পকলা, সাহিত্যচর্চা ইত্যাদি ইতিবাচক কর্মকাণ্ডে ব্যয় করলে মাদকদ্রব

গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়:

স্বল্পমেয়াদী প্রভাব:

  • বিরক্তি
  • উদ্বেগ
  • অনিদ্রা
  • ক্ষুধামান্দ্য
  • মাথাব্যথা

দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব:

  • স্মৃতিশক্তি উন্নত
  • শ্বাস-প্রশ্বাসের উন্নতি
  • হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য উন্নত
  • মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত

গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়া একটি কঠিন প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় নেশা থেকে মুক্তি পেতে পারিবারিক ও সামাজিক সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ।

গাজা খেলে মানব শরীরে যে অভ্যন্তরীন ক্ষতি হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি:

গাঁজা, যা Cannabis sativa L. নামে পরিচিত, একটি উদ্ভিদ যার পাতা, কাণ্ড, এবং ফুল বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। গাঁজার মধ্যে থাকা টিএইচসি (tetrahydrocannabinol) নামক রাসায়নিক পদার্থ মস্তিষ্কের উপর প্রভাব ফেলে এবং মাদকের আসক্তি তৈরি করে।

মস্তিষ্ক:

  • স্মৃতিশক্তি হ্রাস: গাঁজা মস্তিষ্কের হিপ্পোক্যাম্পাস নামক অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে যার ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়।
  • শিখন ক্ষমতা হ্রাস: গাঁজা মস্তিষ্কের স্মৃতি এবং শেখা নিয়ন্ত্রণকারী অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে যার ফলে শিখন ক্ষমতা হ্রাস পায়।
  • মনোযোগের অভাব: গাঁজা মস্তিষ্কের মনোযোগ নিয়ন্ত্রণকারী অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে যার ফলে মনোযোগের অভাব দেখা দেয়।
  • মানসিক বিকার: দীর্ঘদিন গাঁজা খেলে সাইকোসিস, স্কিজোফ্রেনিয়া, এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

ফুসফুস:

  • ফুসফুসের ক্যান্সার: গাঁজার ধোঁয়া ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • ব্রঙ্কাইটিস: গাঁজার ধোঁয়া ব্রঙ্কাইটিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • শ্বাসকষ্ট: গাঁজার ধোঁয়া শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

হৃৎপিণ্ড:

  • হৃদরোগ: গাঁজা হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • স্ট্রোক: গাঁজা রক্তচাপ বৃদ্ধি করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

প্রজনন ক্ষমতা:

  • পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস: গাঁজা পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা ও গতিশীলতা কমিয়ে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস করে।
  • নারীর প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস: গাঁজা নারীর ডিম্বাশয়ের কার্যকারিতা কমিয়ে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস করে।

গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঝুঁকি:

  • গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি: গাঁজা গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • অকাল জন্মের ঝুঁকি বৃদ্ধি: গাঁজা অকাল জন্মের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • শিশুর জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি বৃদ্ধি: গাঁজা শিশুর জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

এছাড়াও, গাঁজা খেলে আরও অনেক অভ্যন্তরীন ক্ষতি হতে পারে। গাঁজা খাওয়া থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।

বাংলাদেশের যুবকদের মধ্যে গাঁজার আসক্তির কারণ সমূহঃ

ভূমিকা:

বাংলাদেশে গাঁজা একটি অবৈধ মাদক, তবুও যুবকদের মধ্যে এর ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

কারণসমূহ:

  • সহজলভ্যতা: গাঁজা সহজলভ্য, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে।
  • সামাজিক চাপ: বন্ধুদের সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য অনেক যুবক গাঁজা সেবন করে।
  • মানসিক চাপ: পড়াশোনা, চাকরি, এবং পারিবারিক সমস্যার চাপ থেকে মুক্তি পেতে অনেকে গাঁজার আশ্রয় নেয়।
  • অজ্ঞতা: অনেকে গাঁজার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অজ্ঞ।
  • মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা: বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, এবং PTSD-এর মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার

প্রভাব:

  • শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর: গাঁজা সেবনের ফলে ফুসফুসের ক্যান্সার, ব্রঙ্কাইটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক, এবং প্রজনন ক্ষমতা হ্রাসের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  • মানসিক স্বাস্থ্যের উপর: গাঁজা সেবনের ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস, শিখন ক্ষমতা হ্রাস, মনোযোগের অভাব, সাইকোসিস, স্কিজোফ্রেনিয়া, এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  • সামাজিক প্রভাব: গাঁজা সেবনের ফলে লেখাপড়ায় অমনোযোগিতা, চাকরিতে অক্ষমতা, এবং পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সমাধান:

  • সচেতনতা বৃদ্ধি: গাঁজার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে যুবকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
  • আইন প্রয়োগ: গাঁজার অবৈধ ব্যবসা বন্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে আরও সক্রিয় করা।
  • মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা: যাদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য সহায়তা প্রদান করা।
  • পরিবার ও সমাজের ভূমিকা: পরিবার ও সমাজের সদস্যদের যুবকদের গাঁজা থেকে দূরে রাখতে সহায়তা করা উচিত।

উপসংহার:

বাংলাদেশের যুবকদের মধ্যে গাঁজার আসক্তি একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের আইনে মাদকদ্রব্যের শাস্তি ও বিচার? 

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮:

  • মাদকদ্রব্যের উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, বিক্রয়, বিতরণ, দখল, পরিবহন, ব্যবহার, পূর্ণাঙ্গ সরবরাহ, চোরাচালান, অবৈধ লেনদেন, মাদকদ্রব্যের আস্তানা স্থাপন এবং মাদকদ্রব্য অপরাধে সহায়তা করার বিষয়ে এই আইনে বিধান রয়েছে।
  • মাদকদ্রব্যের ধরন, পরিমাণ এবং অপরাধের ধরন অনুযায়ী শাস্তি নির্ধারণ করা হয়।

শাস্তির ধরন:

  • জরিমানা:
    • ৫০ গ্রাম বা তার কম গাঁজা/ভাং – ১০,০০০ টাকা
    • ১০ গ্রাম বা তার কম হেরোইন/কোকেন/আফিম – ৫০,০০০ টাকা
    • ১০০ গ্রাম বা তার কম ইয়াবা – ৫০,০০০ টাকা
  • কারাদণ্ড:
    • ৫০ গ্রামের বেশি গাঁজা/ভাং – ৫ বছর পর্যন্ত
    • ১০ গ্রামের বেশি হেরোইন/কোকেন/আফিম – ১০ বছর পর্যন্ত
    • ১০০ গ্রামের বেশি ইয়াবা – ১০ বছর পর্যন্ত
  • মৃত্যুদণ্ড:
    • বিশেষ পরিস্থিতিতে, যেমন:
      • মাদকদ্রব্য চোরাচালানে ৫০ কেজি বা তার বেশি মাদকদ্রব্য
      • স্কুল/কলেজ/মসজিদের ১০০ গজের মধ্যে মাদকদ্রব্য বিক্রয়
      • মাদকদ্রব্যের প্রভাবে হত্যাকাণ্ড

বিচার:

  • মাদকদ্রব্য অপরাধের বিচার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আদালতে অনুষ্ঠিত হয়।
  • মাদকদ্রব্য অপরাধের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে।
  • মাদকদ্রব্য অপরাধের বিচারকারী বিচারকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

আইনের উদ্দেশ্য:

  • মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধ করা
  • মাদকদ্রব্য অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করা
  • মাদকাসক্তদের পুনর্বাসন

আইনের সমালোচনা:

  • কিছুক্ষেত্রে শাস্তি খুব কম বলে মনে করা হয়।
  • জামিন পাওয়া কঠিন।
  • বিচার দ্রুত সম্পন্ন হয় না।

মনে রাখবেন:

  • মাদকদ্রব্য ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
  • মাদকদ্রব্য ব্যবহারের ফলে পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • আইন মেনে চলা সকলের কর্তব্য।

তথ্যসূত্র:

2 thoughts on “গাজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয়”

Leave a Reply