সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট বেকারের সংখ্যা প্রায় ২৬ লাখ ৩০ হাজারের মত যার মধ্যে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর শতকরায় ৪৭ ভাগই বেকার। এমতাবস্থায় সরকার দেশের উন্নতির জন্য বেকারত্বের এই ভয়াবহতা কাটিয়ে উঠতে নিচ্ছে বিভিন্ন ধরণের উদ্যোগ। তাই বাংলাদেশ থেকে বেকারত্বের হার কমাতে সরকার নানা ধরণের উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে লোন দিয়ে থাকে। তাই এরই ধারাবাহিকতায় আজ এখানে আপনাদের উদ্দেশ্যে আপডেটেড নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024 বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত নিয়ে আলোচনা করব। 

আপডেটেড নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024
আপডেটেড নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024

বাংলাদেশ সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে প্রতিটি পরিবারে অন্তত একজন মানুষের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিবে। আর তারই ধারাবাহিকতায় বিশাল এই জনগোষ্ঠীর পাশে আর্থিক সহযোগীতা করতে এগিয়ে এসেছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন কর্মসূচির মাধ্যমে বেকার উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ আর্থিক সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে আশা রাখতে পারেন। নিম্নে আপডেটেড নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024 তুলে ধরব এবং আসুন প্রথমেই জেনে নেই কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে কিছু তথ্য। 

You can read more: ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে ও কত টাকা লাগে?

কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে যা জানা জরুরি

১৯৯৮ সালে কর্মসংস্থান ব্যাংক আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সালের ৭ নং আইন) অনুসারে প্রতিষ্ঠিত হয়। যার লক্ষ্য হলো বেকার যুবদের স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করা। বর্তমানে ব্যাংকটির ৩৩টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে এবং ২৭৭টি শাখা রয়েছে। তাছাড়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখানে প্রায় ১৭৩০+ জনবল রয়েছে এবং ১টি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট রয়েছে এ ব্যাংকের কর্মচারীদের প্রশিক্ষিত করার জন্য। 

তাদের ভিশন দেশের বেকার বিশেষ করে বেকার যুবদের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণ। আর সে কারণেই ব্যাংকটি বিভিন্ন খাতে জামানতসহ এমনকি জামানত বিহীন বিভিন্ন ধরণের লোন বা ঋণ দিয়ে থাকে। এই পর্যায়ে সেগুলো নিয়েই জানবো। 

Awesome 8 Brands and Models Available in the Welder Market 2024
Awesome 8 Brands and Models Available in the Welder Market 2024

কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণের খাত

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় জানার আগে আপনাদের জানা জরুরি কর্মসংস্থান ব্যাংক যে সকল খাতে ঋণ প্রদান করে থাকে তা নিম্নে তুলে ধরা হলো। 

  • মৎস্য সম্পদ 
  • প্রাণিসম্পদ 
  • যানবাহন বা পরিবহন সেবা 
  • শিল্প কারখানা 
  • ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প 
  • উৎপাদন মূলক প্রকল্প 
  • বিভিন্ন সেবা খাত 
  • বাণিজ্যিক খাত

Exclusive items: Exclusive with Popular 9 MIG Welders in the Market 2024 | Reasonable Price

কর্মসংস্থান ব্যাংক কাদের ঋণ প্রদান করে?

নতুন নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় আপনি কি জানেন যে কর্মসংস্থান ব্যাংক কাদের ঋণ প্রদান করে থাকে? এই পর্যায়ে জানবো উপরিউল্লিখিত সকল খাতে কাদের ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। এটা কি সকল জনসাধারণের জন্য নাকি নিদিষ্ট কোনো জনগোষ্ঠীর জন্য? নিম্নে বিস্তারিত দেখুন।  

কর্মসংস্থান ব্যাংক মোট ১৪টি কর্মসূচিতে ঋণ প্রদান করে থাকে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় কর্মসূচি সম্পর্কে নিম্মে উল্লেখ্য করা হলো: 

  • ১) নিজস্ব কর্মসূচী: দেশের সকল বেকার, বিশেষ করে শিক্ষিত যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে আর্থিক ঋণ প্রদান করে। 
  • ২) সরকারি বিশেষ কর্মসূচি: এই প্রকল্পে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনে ঋণ সহায়তা কর্মসূচী, শিল্প কারখানা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ ঋণ সহায়তা ইত্যাদি। 
  • ৩) কনজুমারস ক্রেডিট স্কীম: শুধুমাত্র বাংকে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিজেদের ভোগ্যপণ্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য এই ধরণের ঋণ প্রদান করে। 
  • ৪) বঙ্গবন্ধু যুব ঋণ: শেখ মজিবুর রহমান এর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে দেশের বেকার ও যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অর্থনৈতিক সহযোগীতা দিতে এই ক্যাটাগরির ঋণ প্রদান করে। 
  • ৫) বিধবা কিংবা স্বামী পরিত্যক্তা বেকার মহিলাদের ঋণ: এই ক্যাটাগরিতে রয়েছে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত, অনগ্রসর বিধবা নারী জনগোষ্ঠী যারা নিজ উদ্যোগে কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে চায়। 
  • Best MIG Welder Buying Guide 2024: Best MIG Welder Buying Guide 2024 | What things We should Consider before Buying

নতুন নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 

এই পর্যায়ে জানাবো ২০২৪ সালে কিভাবে নতুন নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় জানতে হয় তা নিয়ে। এক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যাংক কতৃক নির্ধারিত শর্ত ও যোগ্যতা অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করে নির্ধারিত আবেদনের নিয়মে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে। এই বিষয়ক সকল তথ্য ধাপে ধাপে একেক করে উপস্থাপন করা হলো। 

The Best Brief Introduction to MIG Welding 2024: The Best Brief Introduction to MIG Welding 2024 | It can Give the Answer of it

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার শর্ত ও যোগ্যতা 

২০২৪ সালে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য অনেক নিয়মকানুন রয়েছে। এসব নিয়ম ফলো না করলে আপনি এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন না। তাই আপনাদের জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার শর্ত ও যোগ্যতা নিয়ে নিম্নে বিশদ তুলে ধরা হলো। 

  • ০১) ঋণ গ্রহীতা উদ্যোক্তাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। 
  • ০২) ব্যাংকের শাখা যেখানে রয়েছে সেখানের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। যদি স্থায়ী বাসিন্দা না হয় তবে উক্ত স্থানের একজন স্থায়ী বাসিন্দাকে ঋণের গ্যারান্টার হতে হবে। 
  • ০৩) ঋণের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই বেকার কিংবা অর্ধ বেকার হতে হবে।
  • ০৪) ঋণ গ্রহীতার বয়স ১৮ হতে ৫০ বছর হতে হবে।
  • ০৫) উদ্যোক্তাকে ইকুইটি বহনের ক্ষমতা থাকতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
  • ০৬) যে বিষয়ে প্রকল্প পরিচালনার করবেন সে বিষয়ে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ বা অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
  • ০৭) ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা ও আর্থিক আচরণে সুনামের অধিকারী হতে হবে।
  • ০৮) আবেদনকারী কোনো ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিওর ঋণখেলাপী হয় তবে ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না। 
  • ০৯) ঋণ নীতিমালার অন্যান্য নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে ব্যাংকে আবেদন করতে হবে। নিম্নে ব্যাংক লোন পেতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে তা দেখে নিন। 

  • ০১) ব্যাংকের শাখায় নির্ধারিত ফরমে ঋণের আবেদন করতে হবে।
  • ০২) আবেদনকারী ও  গ্যারান্টারের সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি
  • ০৩) আবেদনকারী ও গ্যারান্টারের জাতীয় পরিচয়পত্রের উভয় পিঠের সত্যায়িত ফটোকপি। 
  • ০৪) ঋণ আবেদনকারী কিংবা গ্যারান্টারের স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণপত্র হিসেবে দলিল বা পর্চার ফটোকপিসহ স্থানীয় ইউ.পি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/ সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলার কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্র। 
  • ০৫) শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি। সর্বনিম্ম ৫ম শ্রেণি উত্তির্ণ হতে হবে। 
  • ০৬) পরিচালিত সেক্টরে প্রশিক্ষণ কিংবা অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি। 
  • ০৭) আবেদনকারী গ্যারান্টার না হলে গ্যারান্টারের সম্মতিপত্র। 
  • ০৮) প্রকল্প স্থান ভাড়া কিংবা লীজকৃত হলে ভাড়া চুক্তিপত্র/লীজপত্রের কপি জমা দিতে হবে। 
  • ০৯) ১,০০,০০০/- টাকার ঊর্ধ্বে ঋণের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্সের কপি। 
  • ১০) প্রকল্প কিংবা প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয় বিবরণী।

কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ ও সুদের হার 

আপনি যদি আপডেটেড নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় 2024 জানতে চান তাহলে আপনাকে এ পর্যায়ে কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ ও সুদের হার নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে হবে। একজন ঋণ গ্রহীতা সর্বোচ্চ ২৫ লক্ষ টাকা ঋণ গ্রহণ করতে পারবে। তবে যদি কোনো গ্রুপ ব্যবসা করে থাকে তবে সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা ঋণ পাবে। যার মেয়াদ ২ বছর। তবে অবস্থা ও পরিপ্রেক্ষিতে মেয়াদ সর্বোচ্চ ৫ বছর অব্দি বাড়ানো যাবে। 

উক্ত ঋণ গ্রহণে সকল খাতে একই পরিমাণ সুদের হার নয়। কোন খাতে সুদের হার কত তা নিম্মে ছকে প্রকাশ করা হলো। 

কর্মসূচী সুদের হার
ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ কর্মসূচী ১৩%
নিজস্ব কর্মসূচী১১% ~ বিলম্বে ১% অতিরিক্ত
বাণিজ্যিক খাতে১৩% ~ বিলম্বে ১% অতিরিক্ত 
কৃষি ভিত্তিক শিল্প স্থাপন কর্মসূচী৮% থেকে ৯%
দুগ্ধ উৎপাদন ও কৃত্তিম প্রজনন খাত  ৫%
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ঋণ কর্মসূচী ১০% 

বিঃদ্রঃ সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী সুদের হার প্রকাশিত হয়েছে, ইহা ব্যাংক কতৃপক্ষ দ্বারা পরিবর্তনযোগ্য। 

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন করার নিয়ম 

নতুন নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় জানতে হলে এখানে আবেদন করার নিয়ম জানতে হবে। ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করতে আপনাকে প্রথমে নিদিষ্ট শাখায় পৌছে সেখান থেকে ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এরপর ফরম পূরণ করতে হবে যেখানে ১১ টি ঘরে বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে। সেখানে আপনার – 

  • ব্যাংক শাখা 
  • আবেদনকারীর নাম
  • জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য 
  • মোবাইল নাম্বার 
  • পিতা – মাতার তথ্য 
  • বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
  • গ্যারান্টরের তথ্য 
  • জন্ম তারিখ 
  • কাজের নাম, ধরণ সহ যাবতীয় তথ্য 

ইত্যাদি প্রদানের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং পাশাপাশি যোগ্যতা ও শর্ত মোতাবেক প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে। 

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম 

অনেকেই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম অনলাইনে খুঁজে পান না তাই এখানে আপনাদের সুবিধার্থে উল্লেখ করা হলো। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর ক্ষেত্রে আবেদন ফরমের দাম কত হবে তা নির্ধারণ করে কত টাকার লোন নিতে চাচ্ছেন তার উপর। যেমন: 

  • ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোনের ক্ষেত্রে আবেদম ফরমের দাম ৩০০ টাকা। 
  • ২,০০,০০১ – ৪,০০,০০০ পর্যন্ত আবেদন ফরমের দাম ৪০০ টাকা। 
  • ৪,০০,০০০ টাকার উর্ধ্বে লোনের ক্ষেত্রে আবেদন ফরমের দাম ৫০০ টাকা। 

কত দিনে আপনার ঋণ মঞ্জুর হবে সেটা নির্ভর করবে বেশ কিছু বিষয়ের উপর। যেমন: আপনার ঋণের পরিমাণ যদি শাখার ঋণ মঞ্জুরির ক্ষমতার মধ্যে থাকে তবে সর্বোচ্চ ১০ দিনের মধ্যে ঋণ পেয়ে যাবেন। যদি না থাকে তবে আবেদনের ১০ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজ আঞ্চলিক কার্যালয়ে/ প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করা হবে। এরপর সেখানে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের মঞ্জুরী ক্ষমতা পর্যন্ত নিষ্পত্তিযোগ্য হলে প্রস্তাব প্রাপ্তির সর্বোচ্চ ৫ দিনের মধ্যে ঋণ পেয়ে যাবেন। অন্যথায় সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় দিতে হবে। 

কর্মসংস্থান ব্যাংকে যোগাযোগের ব্যবস্থা 

প্রধান কার্যালয়: ১, রাজউক এভিনিউ, ঢাকা – ১০০০

ওয়েবসাইট: http://www.kb.gov.bd/

ইমেইল: pro@kb.gov

জনসংযোগ কর্মকর্তা : 01719960769

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা 

এটা জেনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ যে, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সর্বদা টাকা চেক হিসেবে প্রদান করে। কখনই আপনি নগদ অর্থ হাতে পাবেন না। তাই ভালো ভাবে চেক দেখে নিয়ে পেছনে নিজের নাম সই করে নিবেন। চেক অন্য কাউকে দিয়ে ক্যাশ করাবেন না, সব সময় নিজে গিয়ে চেক ক্যাশ করবেন। 

শেষকথাঃ

পরিশেষে বলা যায় যে, ব্যাংক সংক্রান্ত সকল প্রকার লেনদেনের ক্ষেত্রে অবশ্যই রশিদ নিয়ে রাখবেন। এই ঋণ সংক্রান্ত সকল কাজের জন্য সরাসরি ব্যাংকের ম্যানেজার কিংবা কোনো কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করবেন। তাছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তির কাছে আর্থিক তথ্য প্রদান করবেন না। আশা করি এবারের আর্টিকেলটি দ্বারা নতুন নিয়মে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সংক্রান্ত সকল তথ্য সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। সঠিক নিয়ম অনুসরণ করুন, ঋণ নিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠুন। 

Similar Posts