Where does gastric pain occur?
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা সাধারণত পেটের উপরের অংশে, বুকের নিচে অনুভূত হয়। ব্যথাটি পেটের ডান বা বাম দিকে, নাভির কাছে, বা পেটের পুরো অংশে হতে পারে।
কিছু নির্দিষ্ট স্থান যেখানে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা অনুভূত হতে পারে:
- পেটের উপরের ডান দিক: এটি গ্যাস্ট্রিক আলসারের একটি সাধারণ লক্ষণ।
- পেটের উপরের বাম দিক: এটি গ্যাস্ট্রাইটিসের একটি লক্ষণ হতে পারে।
- নাভির কাছে: এটি হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি (H. pylori) ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
- পেটের পুরো অংশ: এটি অ্যাসিডিটি, অতিরিক্ত গ্যাস, বা অন্ত্রের প্রদাহের কারণে হতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার সাথে অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- অম্বল: পেটে জ্বালাপোড়া বা অস্বস্তি অনুভূতি
- বদহজম: খাবার হজম করতে সমস্যা
- বমি বমি ভাব: বমি হওয়ার অনুভূতি
- বমি: পেটের সামগ্রী মুখ দিয়ে বের হয়ে আসা
- কোষ্ঠকাঠিন্য বা diarrhoea:
- ভারী পেট: খাওয়ার পরে পেট ভারী বা ফোলাভাব অনুভূতি
- ক্ষুধা হ্রাস: খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া
আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বা অন্যান্য লক্ষণ থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা প্রতিরোধের জন্য, আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে পারেন:
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান: প্রচুর ফল, শাকসবজি, এবং সম্পূর্ণ শস্য খান। ঝাল, মসলাযুক্ত এবং চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিনবার ছোট ছোট খাবার খান। দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকবেন না।
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
- ধূমপান ত্যাগ করুন: ধূমপান পেটের আস্তরণকে জ্বালাতন করে এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে।
- মদ্যপান সীমিত করুন: অতিরিক্ত মদ্যপান পেটের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।
- মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন: চাপ গ্যাস্ট্রিকের ব্যথাকে আরও খারাপ করতে পারে। যোগব্যায়াম, ধ্যান, বা গভীর শ্বাসের ব্যায়াম অনুশীলন করে চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন: প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
- পর্যাপ্ত ঘুম পান: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার লক্ষণ
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার সাধারণ লক্ষণগুলি:
পেটে ব্যথা: এটি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ। ব্যথাটি পেটের উপরের অংশে, বুকের নিচে, পেটের ডান বা বাম দিকে, নাভির কাছে, বা পেটের পুরো অংশে হতে পারে। ব্যথার তীব্রতা হালকা থেকে তীব্র হতে পারে এবং এটি ধ্রুবক বা অন্তরায়ী হতে পারে।
অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
-
- বমি: পেটের সামগ্রী মুখ দিয়ে বের হয়ে আসা
- কোষ্ঠকাঠিন্য বা diarrhoea:
- ভারী পেট: খাওয়ার পরে পেট ভারী বা ফোলাভাব অনুভূতি
- ক্ষুধা হ্রাস: খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া
- অম্বল: পেটে জ্বালাপোড়া বা অস্বস্তি অনুভূতি
- বদহজম: খাবার হজম করতে সমস্যা
- বমি বমি ভাব: বমি হওয়ার অনুভূতি
- মাথাব্যথা
- অস্বস্তি
- দুর্বলতা
কিছু ক্ষেত্রে, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার সাথে আরও গুরুতর লক্ষণ থাকতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
- রক্ত বমি: এটি পেটের আলসার বা অন্যান্য গুরুতর সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
- কালো পায়খানা: এটি পেটে রক্তপাতের লক্ষণ হতে পারে।
- গুরুতর পেটে ব্যথা: এটি পেটের আলসার ছিদ্র বা অন্যান্য জরুরী অবস্থার লক্ষণ হতে পারে।
আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বা উপরে তালিকাভুক্ত অন্য কোন লক্ষণ থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার কারণ:
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার অনেকগুলি সম্ভাব্য কারণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- অ্যাসিডিটি: পেটে অ্যাসিডের অতিরিক্ত উৎপাদন।
- গ্যাস্ট্রিক আলসার: পেটের আস্তরণে ক্ষত।
- গ্যাস্ট্রাইটিস: পেটের আস্তরণের প্রদাহ।
- হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি (H. pylori) সংক্রমণ: এক ধরণের ব্যাকটেরিয়া যা পেটের আস্তরণকে সংক্রমিত করতে পারে।
- অন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগ (IBD): ক্রোন’স রোগ এবং আলসারেটিভ কোলাইটিস এর মতো অবস্থা।
- খাদ্য অ্যালার্জি বা অসহিষ্ণুতা: ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা বা সেলিয়াক রোগের মতো।
- ওষুধ: অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন, এবং ন্যাপ্রোক্সেন এর মতো NSAIDs সহ কিছু ওষুধ।
- মানসিক চাপ: চাপ গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার লক্ষণগুলিকে আরও খারাপ করতে পারে।
👍👍আরও পড়ুনঃ মানবদেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী কোনটি
গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না?
গ্যাস্ট্রিক হলে, পেটে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং পেটের আস্তরণে জ্বালাপোড়া হয়। তাই, এমন খাবার এড়িয়ে চলা উচিত যা অ্যাসিডের পরিমাণ আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে বা পেটের আস্তরণকে আরও জ্বালাতন করতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের সময় এড়িয়ে চলすべき খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে:
ঝাল খাবার:
- মরিচ
- হলুদ
- জিরা
- রসুন
- পেঁয়াজ
- আদা
তেলযুক্ত খাবার:
- ভাজা খাবার
- ফাস্ট ফুড
- রেড মিট
- পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার
অম্লযুক্ত খাবার:
- টমেটো
- লেবু
- কমলালেবু
- আঙ্গুর
- পেঁপে
ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়:
- চা
- কফি
- কোলা
- এনার্জি ড্রিঙ্কস
আলকোহলযুক্ত পানীয়:
- বিয়ার
- ওয়াইন
অন্যান্য:
- চকোলেট
- পুদিনা
- কাঁচা শাকসবজি
- শুকনো ফল
গ্যাস্ট্রিকের সময়, হালকা এবং সহজপাচ্য খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু ভালো বিকল্প :
- ভাত: সাদা ভাত বা খিচুড়ি
- রুটি: তন্দুর রুটি বা শুকনো রুটি
- শাকসবজি: সেদ্ধ বা ভাপানো শাকসবজি
- ফল: মলাযুক্ত ফল, যেমন কলা, আপেল, বা পেঁপে
- মাছ: সাদা মাছ, যেমন রুই, কাতলা, বা বেলে
- মুরগির মাংস: ত্বক ছাড়ানো মুরগির মাংস
- দুগ্ধজাত খাবার: দই, ছানা, বা ল্যাসি
খাবার ছাড়াও, গ্যাস্ট্রিকের সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু টিপস:
- ছোট ছোট করে বারবার খাবার খান।
- ধীরে ধীরে খান এবং ভালো করে চিবিয়ে খান।
- খাওয়ার পরে অন্তত ৩০ মিনিট বিশ্রাম নিন।
- ধূমপান এবং মদ্যপান এড়িয়ে চলুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা তীব্র হয়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
👍👍আরও পড়ুনঃ চিকেন পক্স হলে কি গোসল করা যাবে
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কি পিঠে হয়
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা সাধারণত পেটের উপরের অংশে, বুকের নিচে অনুভূত হয়। ব্যথাটি পেটের ডান বা বাম দিকে, নাভির কাছে, বা পেটের পুরো অংশেও হতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা পিঠেও অনুভূত হতে পারে। এটি বিশেষ করে যদি ব্যথা পেটের পেছনের অংশে অবস্থিত অঙ্গগুলিকে প্রভাবিত করে, যেমন:
- অগ্ন্যাশয়: অগ্ন্যাশয় একটি গ্রন্থি যা হজমে সহায়তা করে। অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ (প্যানক্রিয়েটাইটিস) পেটের উপরের অংশে এবং পিঠে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- পিত্তথলি: পিত্তথলি একটি অঙ্গ যা পিত্ত রস ধারণ করে। পিত্তথলিতে পাথর (gallstones) তীব্র পেটে ব্যথা এবং পিঠে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- বৃক্ক: বৃক্ক দুটি অঙ্গ যা রক্ত পরিষ্কার করে এবং প্রস্রাব তৈরি করে। কিডনি পাথর পিঠের নীচের অংশে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে, যা পেটেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
যদি আপনার গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ছাড়াও পিঠে ব্যথাও থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা এবং পিঠে ব্যথার সাথে অন্যান্য লক্ষণ থাকতে পারে যা উদ্বেগের কারণ হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
- জ্বর
- ঠান্ডা লাগা
- বমি বমি ভাব
- বমি
- ডায়রিয়া
- ওজন কমানো
- খাওয়ার সময় সমস্যা
- লোহিত রক্ত কোষের অভাব (অ্যানিমিয়া)
আপনার যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি থাকে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
গ্যাসের জন্য বুকে ব্যথা কতদিন থাকে?
গ্যাসের কারণে বুকে ব্যথা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে। সাধারণত, ব্যথাটি তীব্র হয় না এবং এটি হালকা চাপ বা অস্বস্তির মতো অনুভূত হয়।
কিছু ক্ষেত্রে, গ্যাসের কারণে বুকে ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, যেমন কয়েক দিন। তবে, যদি ব্যথা তীব্র হয়, দীর্ঘস্থায়ী হয়, বা অন্যান্য লক্ষণগুলির সাথে থাকে, যেমন শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, বা বমি, তাহলে এটি অন্য কোনও চিকিৎসা অবস্থার ইঙ্গিত হতে পারে এবং দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া উচিত।
গ্যাসের কারণে বুকে ব্যথা হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ:
- অতিরিক্ত খাওয়া: অতিরিক্ত খাওয়া পেটে অতিরিক্ত গ্যাস তৈরি করতে পারে, যা বুকে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- দ্রুত খাওয়া: দ্রুত খাওয়া বাতাস গিলে ফেলার কারণ হতে পারে, যা পেটে ফোলাভাব এবং বুকে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- চর্বিযুক্ত বা মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া: চর্বিযুক্ত বা মশলাযুক্ত খাবার হজম করা কঠিন হতে পারে এবং পেটে অস্বস্তি এবং বুকে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- কর্bonated পানীয় পান করা: কর্bonated পানীয় পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।
- কিছু ওষুধ গ্রহণ করা: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যাসপিরিন এবং আইবুপ্রোফেন, পেটে জ্বালাপোড়া এবং বুকে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- চাপ বা উদ্বেগ: চাপ বা উদ্বেগ পেটের সমস্যাগুলি আরও খারাপ করতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে গ্যাস এবং বুকে ব্যথা।
গ্যাসের কারণে বুকে ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান: প্রচুর ফল, শাকসবজি এবং সম্পূর্ণ শস্য খান। ঝাল, মসলাযুক্ত এবং চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
- ধীরে ধীরে এবং ভালো করে চিবিয়ে খান: অতিরিক্ত খাওয়া এবং দ্রুত খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: পানি হজমে সাহায্য করে এবং পেটে গ্যাস কমাতে পারে।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম হজম উন্নত করতে এবং চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- চাপ এবং উদ্বেগ কমিয়ে ফেলুন: যোগব্যায়াম, ধ্যান বা গভীর শ্বাসের ব্যায়াম অনুশীলন করে চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে চেষ্টা করুন।
- ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন: ধূমপান এবং অ্যালকোহল পেটের সমস্যাগুলি আরও খারাপ করতে পারে।
গ্যাসের ব্যথা ও হার্টের ব্যথার পার্থক্য
গ্যাসের ব্যথা এবং হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্য:
লক্ষণ:
গ্যাসের ব্যথা:
- অবস্থান: সাধারণত পেটের উপরের অংশে, বুকের নিচে অনুভূত হয়।
- ব্যথার ধরণ: চাপ, জ্বালাপোড়া, পেটে টান, বা পূর্ণতার অনুভূতি হতে পারে।
- তীব্রতা: হালকা থেকে তীব্র হতে পারে।
- সময়কাল: কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।
- সহবর্তী লক্ষণ: অম্বল, বদহজম, বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা diarrhoea, পেটে ভারীভাব, ক্ষুধা হ্রাস।
হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা:
- অবস্থান: বুকের মাঝখানে, বাম দিকে, বা বুকের পেছনে অনুভূত হয়।
- ব্যথার ধরণ: চাপ, ভারীভাব, জ্বালাপোড়া, বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করার মতো অনুভূতি হতে পারে।
- তীব্রতা: তীব্র এবং চাপের মতো।
- সময়কাল: কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।
- সহবর্তী লক্ষণ: শ্বাসকষ্ট, ঠান্ডা ঘাম, বমি বমি ভাব, বমি, মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, চোয়াল, বাহু বা হাতে ব্যথা।
অন্যান্য পার্থক্য:
- ট্রিগার: গ্যাসের ব্যথা সাধারণত অতিরিক্ত খাওয়া, দ্রুত খাওয়া, মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া, কার্বনেটেড পানীয় পান করা, কিছু ওষুধ গ্রহণ করা, চাপ বা উদ্বেগের কারণে হয়। হার্ট অ্যাটাক কোরোনারি ধমনীতে রক্ত প্রবাহ বন্ধ হওয়ার কারণে হয়।
- ঝুঁকির কারণ: গ্যাসের ব্যথার ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, দ্রুত জীবনধারা, কিছু ওষুধ এবং চাপ। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে বয়স, লিঙ্গ, পারিবারিক ইতিহাস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, ধূমপান এবং স্থূলতা।
- পরীক্ষা: গ্যাসের ব্যথা সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা এবং রোগীর ইতিহাসের মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়। হার্ট অ্যাটাক নির্ণয়ের জন্য ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ECG), রক্ত পরীক্ষা এবং ইমেজিং পরীক্ষা করা হয়।
- চিকিৎসা: গ্যাসের ব্যথার চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন, ওষুধ এবং জীবনধারার পরিবর্তন। হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে ওষুধ, অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি বা করোনারি বাইপাস সার্জারি।
The Wrapping Up
Gastric pain hits your upper belly, like a bullseye between your ribs and below your breastbone. It’s on the left side sometimes too. This pain is your stomach feeling irritated or inflamed.
Related Posts:
Sumon is a health specialist and sociologist dedicated to improving community well-being. With expertise in public health and social dynamics, HE has led numerous health initiatives and conducted impactful research. Passionate about fostering healthier communities through informed, compassionate care, Sumon combines knowledge and empathy to create holistic solutions.
2 Comments