৬০ টি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনী বাংলা সাহিত্যের MCQ প্রশ্ন ও উত্তর

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর MCQ, বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১) সর্বজনীনভাবে পরিচিত। তিনি উনিশ শতকের একজন বাঙালি লেখক, সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ ছিলেন। তার “বর্ণপরিচয়”, “বোধবোধিনী”, “বেতাল পঞ্চবিংশতি”, “কথামালা”, “শকুন্তলা” ইত্যাদি গ্রন্থগুলি আধুনিক বাংলা গদ্য সাহিত্যের ভিত্তি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

তিনি সহজ, সাবলীল এবং সাবলীল ভাষায় লেখার মাধ্যমে বাংলা গদ্যকে একটি স্বতন্ত্র সাহিত্যিক রূপ দানে সাহায্য করেছিলেন।

তার অবদানের জন্য তাকে “বাংলা গদ্যের জনক” বলা হয়।

কিছু কারণ যার জন্য বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়:

  • তিনি সহজ, সাবলীল এবং সাবলীল ভাষায় লিখেছিলেন যা সাধারণ মানুষের কাছে বোধগম্য ছিল।
  • তিনি বিভিন্ন বিষয়ে লিখেছিলেন, যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষা, সমাজ, ধর্ম, নীতিশাস্ত্র এবং বিজ্ঞান।
  • তিনি তার লেখায় নারীর অধিকার এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রচার করেছিলেন।
  • তিনি বাংলা গদ্য সাহিত্যের জন্য অনেক নতুন শব্দ এবং বাক্যাংশ প্রবর্তন করেছিলেন।
  • তার লেখা অন্যান্য লেখকদের অনুপ্রাণিত করেছিল এবং বাংলা গদ্য সাহিত্যের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

অবশ্যই, বাংলা গদ্যের বিকাশে অন্যান্য অনেক লেখকেরও অবদান ছিল। তবে, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান সবচেয়ে বেশি ছিল এবং তাই তাকে “বাংলা গদ্যের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আরও পড়ুন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী বিষয়ক কুইজ প্রশ্ন উত্তর MCQ ২৩০+

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সম্পর্কিত বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ MCQ কুইজ প্রশ্ন ও উত্তরঃ

These questions are very important for ssc,hsc,admission,bcs,ntrca, preliminary test

১। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন? 

বীর সিংহ

২। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত বছর বয়সে সাগর উপাধি লাভ করেন? 

১৯ বছর 

৩। বদান্যতার জন্য কাকে দয়ার সাগর আখ্যা দেয়? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৪। ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর কত সালে ফোর্থ উইলিয়াম কলেজের  প্রধান পন্ডিত নিযুক্ত হন? ১৮৪১ সালে

৫। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত সালে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ পদে উন্নীত হন? 

১৮৫১ সালে

৬। বাংলা গদ্যের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করেন সর্বপ্রথম কোন ব্যক্তি? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৭। বাংলা গদ্যের জনক কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৮। বাংলা বর্ণ সমূহূহে শৃঙ্খলা আনয়ন করেন কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৯। বাংলা বর্ণমালার প্রথম সার্থক গ্রন্থ কোনটি? 

বর্ণপরিচয়

১০। সীতার বনবাস চরিতাবলী গ্রন্থটির রচয়িতা কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

১১। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৃত্যুর সাল কোনটি? 

১৮৯১ সালে

১২। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন?

 ২৯ শে জুলাই 

১৩। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মতারিখ কোনটি? 

২৬ শে সেপ্টেম্বর 

১৪। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন কলেজের ছাত্র ছিলেন? 

কলকাতা সংস্কৃত কলেজ 

১৫। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন? 

মেদিনীপুর 

১৬। কোনটি ঘরের আত্মজীবনীমূলক লেখা? 

আত্মচরিত 

১৭। কোনটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনী? 

আত্মচরিত 

১৮। বাংলা গদ্যের জনক কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

১৯। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভ্রান্তিবিলাস নাটকের গদ্য অনুবাদ? 

কমেডি অফ এরোরস

২০। ভ্রান্তিবিলাস কার লেখা? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

২১। প্রভাবতী সম্ভাষণ কার রচনা? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

২২। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক রচনা? 

প্রভাবতী সম্ভাষণ 

২৩। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেন? 

১৮২০ সালে 

২৪। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর লেখা নয় কোনটি? 

বনবাস

২৫। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পারিবারিক নাম কি? 

ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়  

২৬। বর্ণপরিচয় এর লেখক কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

২৭। শকুন্তলা কার লেখা গ্রন্থ? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

২৮। শিল্পসম্মত বাংলা গদ্য রীতির জনক হিসেবে খ্যাত সাহিত্যিকের নাম কি? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

২৯। বিধবা বিবাহ রোহিতকরণ বিষয়ে কলম যুদ্ধ শুরু করেন কে?  

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৩০। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন শতকের মানুষ? 

উনিশ শতক

৩১। বাংলা ভাষায় যতি চিহ্নের প্রচলন করেন কে? 

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর  

৩২। ঈশ্বরচন্দ্র কে কোন প্রতিষ্ঠান বিদ্যাসাগর উপাধি প্রদান করেন? 

সংস্কৃত কলেজ 

৩৩। নিচের কোনটি উইলিয়াম শেক্সপিয়রের নাটকের অনুবাদ? 

ভ্রান্তিবিলাস 

৩৪। বাংলা ভাষায় বিরাম চিহ্নের ব্যবহার কোন সাল থেকে শুরু হয়? 

১৮৪৭ সালে

৩৫। কোন গ্রন্থ প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে  নতুন যুগের সূচনা হয়? 

বেতাল পঞ্চবিংশতি 

৩৬। ১৮৫৫ সালে বিদ্যাসাগরের লেখা কোন বইটি ক্লাসিক মর্যাদা লাভ করেছে? 

বর্ণপরিচয় 

৩৭। শেক্সপিয়ারের নাটকের বাংলা গদ্যরূপ দিয়েছেন? 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৩৮। দীনবন্ধু মিত্রের কোন নাটকের অভিনয় দেখতে এসে বিদ্যাসাগর মঞ্চে জুতো ছুড়ে মেরেছিলেন? নীলদর্পণ 

৩৯। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের রচনা কোনটি? 

অতি অল্প হইলো

৪০। হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহের প্রবর্তক কে? 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর  

৪১। কোনটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের রচনা? 

বেতাল পঞ্চ বিংশতি 

৪২। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন নামে স্বাক্ষর করতেন? 

ঈশ্বর চন্দ্রশর্মা

৪৩। ইশ্বরচন্দ্র মূলত কি ছিলেন? 

সমাজসংস্কারক 

৪৪। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সংস্কৃত কলেজে যোগ দেন কত সালে? 

১৯৪৬ সালে 

৪৫। বিদ্যাসাগরের মৌলিক রচনা কোনগুলি? 

অতি অল্প হইল, আবার অতি অল্প হইলো, ব্রজ বিলাস 

৪৬। কোন গ্রন্থটির ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর? 

ব্রজ বিলাস 

৪৭। রত্ন পরীক্ষা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত কোন শ্রেণীর রচনা? 

মৌলিক রচনা 

৪৮। কোন গ্রন্থে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভাষা নির্মাণে সাধুর রীতিকে কোথ্য রীতিতে  নিয়ে এসেছেন?

রত্ন পরীক্ষা 

৪৯। বিধবা বিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কিনা এই বিষয়ক শীর্ষ পুস্তিকা প্রকাশ করেন কত সালে?

১৮৫৬ সালে 

৫০। কত তারিখে বিধবা বিবাহ আইনে পরিণত হয়? 

২৬ শে জুলাই 

৫১। বাংলা গদ্য প্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি তার গদ্যে কিসের সৃষ্টি করেন? 

উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ অনতিলক্ষ্য ছন্দ: স্রোত 

৫২। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনা নাম কি? 

প্রভাবতী সম্ভাষণ 

৫৩। বিদ্যাসাগর রচিত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম কি? 

ব্যাকরণ কৌমুদ 

৫৪। বিবিসি জরিপকৃত ২০০৪ সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের স্থান কোথায়? অষ্টম।

আরও পড়ুন মাসিকের কত দিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয় না

বিধবা বিবাহ কি এবং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভুমিকা?

বিধবা বিবাহ হলো সেই রীতিনীতি যেখানে একজন বিধবা নারী, যার স্বামী মারা গেছেন, তিনি আবার বিবাহ করতে পারেন। ঐতিহাসিকভাবে, বাংলা সহ ভারতীয় উপমহাদেশে বিধবা বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল।

বিধবা বিবাহ নিষেধাজ্ঞার কারণ:

  • ধর্মীয় বিশ্বাস: কিছু হিন্দু ধর্মগ্রন্থে বিধবা বিবাহকে অমঙ্গল বলে মনে করা হত। স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রীকে সারা জীবন স্বামীর স্মৃতির প্রতি বিশ্বস্ত থাকা উচিত বলে মনে করা হত।
  • সামাজিক মর্যাদা: বিধবাদেরকে সমাজের নিম্ন স্তরে রাখা হত এবং তাদের পুনর্বিবাহকে উৎসাহিত করা হত না।
  • পৈতৃক সম্পত্তি: বিধবা পুনর্বিবাহ করলে তার মৃত স্বামীর সম্পত্তি পরবর্তী স্বামীর পরিবারের কাছে চলে যেতে পারে, যা আগে ঐতিহ্য ছিল।

বিধবা বিবাহের পুনঃপ্রতিষ্ঠা:

  • সমাজ সংস্কারক: ১৯ শতাব্দীতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো সমাজ সংস্কারকরা বিধবা বিবাহ নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন। তারা যুক্তি দেখান যে এই নিষেধাজ্ঞা বিধবাদের প্রতি অবিচার এবং তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষতি করে।
  • আইনি পরিবর্তন: ১৮৫৬ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে বিধবা পুনর্বিবাহ আইন পাশ হয়, যা বিধবা বিবাহকে বৈধ করে।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা:

  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত লেখক, সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ।
  • তিনি বিধবা বিবাহের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন এবং এই অনুশীলনকে বৈধ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন।
  • তিনি “বিধবা বিবাহ” শিরোনামে একটি প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন যেখানে তিনি বিধবা বিবাহ নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়েছিলেন।
  • তিনি বিধবা বিবাহের পক্ষে জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং আইনের পাশ করার জন্য সরকারকে প্রভাবিত করেছিলেন।

বিদ্যাসাগরের অবদান:

  • বিদ্যাসাগরের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে ১৮৫৬ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে বিধবা পুনর্বিবাহ আইন পাশ হয়।
  • এই আইন বিধবাদের জীবনে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল এবং তাদের পুনর্বিবাহের মাধ্যমে জীবন নতুন করে শুরু করার সুযোগ করে দিয়েছিল।
  • বিদ্যাসাগরের কাজ কেবল বাংলাদেশ নয়, ভারত ও পাকিস্তানের অন্যান্য অংশেও বিধবা বিবাহের পুনঃপ্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

বিধবা বিবাহের সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব:

  • সামাজিক ক্ষেত্রে:
    • বিধবা বিবাহ বিধবাদের পুনর্বিবাহের অধিকার सुनिश्चित করে (sunishchit kore), যা তাদের সামাজিক মর্যাদা বাড়ায়।
    • পুনর্বিবাহের মাধ্যমে তারা একাকীত্ব দূর করতে পারেন এবং পরিবারের সাহচার্য পেতে পারেন।
    • তবে, এখনও অনেক গ্রামীণ এলাকায় ঐতিহ্যবাহী প্রথা ও সামাজিক মনোভাবের কারণে বিধবা বিবাহ নিরুৎসাহিত হয়।
    • সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং (rudrigata) মনোভাব দূর করা প্রয়োজন, যাতে বিধবাদের পুনর্বিবাহ আরও সহজ হয়।
  • অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে:
    • অনেক সময় বিধবা বিবাহের ফলে নারীদের আর্থিক নিরাপত্তা জোরদার হয়, বিশেষ করে যদি তাদের নিজের কোন আয়ের উৎস না থাকে।
    • পুনর্বিবাহের পর তারা হয়তো আরও সুযোগ সুবিধা লাভ করতে পারেন।

বিধবা বিবাহের চ্যালেঞ্জ:

  • যদিও বাংলাদেশে বিধবা বিবাহ বৈধ, তবুও এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিধবা বিবাহকে সামাজিকভাবে এখনও সম্পূর্ণ মেনে নেওয়া হয়নি।
  • বিধবা নারীদের পুনর্বিবাহের ক্ষেত্রে বয়স, চেহারা, সামাজিক মর্যাদা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করা হয়, যা পুরুষদের ক্ষেত্রে কম প্রযোজ্য।
  • বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বিধবা বিবাহের বিরুদ্ধে এখনও কিছু কিছু কুসংস্কার বিদ্যমান।

সার্বিকভাবে:

  • বিধবা বিবাহ বিধবাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং তাদের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো সমাজ সংস্কারকদের অবদানে বিধবা বিবাহ আবার সমাজে ফিরে এসেছে।
  • তবে, সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও মনোভাব দূরীকরণের মাধ্যমে এই প্রथा (pratha) আরও সহজ এবং সমাজে সাধারণ (sadharan) बनाना (banana) (banana – to make) প্রয়োজন।

3 thoughts on “৬০ টি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনী বাংলা সাহিত্যের MCQ প্রশ্ন ও উত্তর”

Leave a Reply